১০ টি ঘরে বসে অনলাইনে চাকরির উপায় সমূহ

ঘরে বসে অনলাইনে চাকরির উপায় সমূহ জেনে আপনি আপনার বাড়িতে থেকে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে আমাদের কাজ করার ধারণাও বদলে গেছে। 

১০ টি ঘরে বসে অনলাইনে চাকরির উপায় সমূহ

আর এই পরিবর্তনের একটি উল্লেখযোগ্য দিক হল ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করার সুযোগ। এই ব্লগ পোস্টে আমরা ঘরে বসে অনলাইনে চাকরি করার বিভিন্ন দিক, এর সুবিধা, অসুবিধা এবং কিভাবে আপনি এই ক্ষেত্রে সফল হতে পারেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই আজকের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল। 

ঘরে বসে অনলাইনে চাকরি কী?

ঘরে বসে অনলাইনে চাকরি বলতে বোঝায়, ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোনো কোম্পানির জন্য বা নিজের ব্যবসা করে আয় করা। এই কাজগুলো আপনি আপনার বাড়ি থেকেই করতে পারবেন, কোনো অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। ঘরে বসে আয় করার অন্যতম সুযোগ হলো আপনার ইচ্ছা-স্বাধীনতা অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন। 

ঘরে বসে অনলাইনে চাকরির উপায় সমূহ 

বাড়িতে থেকেই অনেকেই টাকা ইনকাম করার ইচ্ছা পোষণ করে, কিন্তু সঠিক কোন উপায় সমূহ জানা না থাকার কারণে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারে না। ঘরে বসে টাকা আয় করার জন্য আপনার বেশ কয়েকটি কাজের দক্ষতা থাকতে হবে। তবেই আপনি ঘরে বসে অনলাইনে চাকরির সুযোগ পাবেন। নিম্নে ঘরে বসে অনলাইনে চাকরির উপায়গুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো-

ফ্রিল্যান্সিং   

ঘরে বসে অনলাইনে আয়ের একটি জনপ্রিয় উপায় হলো ফ্রিল্যান্সিং। এটি এমন একটি পেশা যেখানে আপনি নিজের দক্ষতা ও জ্ঞান ব্যবহার করে বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্যক্তির জন্য কাজ করতে পারেন। এই কাজগুলো সাধারণত অনলাইনে করা হয় এবং আপনাকে কোনো নির্দিষ্ট অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। ফ্রিল্যান্সিং আপনাকে সময় ও স্থানের স্বাধীনতা দেয়, যা এটাকে বর্তমান সময়ে একটি আকর্ষণীয় কর্মসংস্থানের বিকল্প করে তুলেছে।  

কিছু জনপ্রিয় অনলাইন চাকরির প্ল্যাটফর্ম হলো:- 

  • Upwork
  • Fiverr
  • Freelancer
  • Guru
  • PeoplePerHour

আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস থেকে কাজের সন্ধান করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারেন। যেমনঃ ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, ফটো এডিটিং, ইউটিউব থাম্বনেইল ডিজাইন সহ আপনার দক্ষতা অনুযায়ী সকল কাজ করতে পারেন। 

অনলাইন টিউশনি 

আপনি যদি পড়াশোনায় ভালো দক্ষ একজন লোক হয়ে থাকেন, তবে আপনি অনলাইন টিউশনি করতে পারেন। এটি এমন রক ধরনের পেশা যেখানে আপনি আপনার জ্ঞান ও দক্ষতা ব্যবহার করে অন্যদেরকে বিভিন্ন বিষয়ে শিখাতে পারবেন। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনি যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো সময় টিউশনি দিতে পারবেন। এটি ঘরে বসে আয় করার একটি জনপ্রিয় উপায় হয়ে উঠেছে। আপনি অনলাইন টিউশনি করার জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেল ও একটি ফেসবুক পেজ খুলে সেখানে পড়াশোনা সম্পর্কিত ভিডিও আপ্লোড করতে পারেন। এতে করে আপনি সারা দেশের শিক্ষার্থী পাবেন এবং সেখান থেকে অনেক শিক্ষার্থীর আপনি অনলাইনে টিউশনি করে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় অনলাইন টিউশনি প্ল্যাটফর্ম হলো টেন মিনিট স্কুল, শিখো, আমাদের স্কুল ইত্যাদি। 

ব্লগিং করে 

আপনি যদি লেখালেখিতে পারদর্শী হয়ে থাকেন তবে, আপনার জন্য ব্লগিং ক্যারিয়ার ভালো হতে পারে। কেননা ব্লগিং এমন একটি পেশা যার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে অনলাইনে চাকরির মত বেতন পাবেন। তাছাড়াও বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখির কারণে আপনার অভিজ্ঞতা অনেক বাড়বে। আপনি যে বিষয়ে দক্ষ আছে সেই বিষয় নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন। ব্লগিং শুরু করার জন্য আপনার একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হবে। আপনি ব্লগার কিংবা ওয়ার্ডপ্রেস প্লাটফর্ম ব্যবহার করে সুন্দর একটি ব্লগ সাইট তৈরি করতে পারেন। আপনার ব্লগ যখন মানুষ পড়বে তখন থেকেই আপনি টাকা ইনকাম করা শুরু করতে পারবেন। ব্লগিংয়ে বিভিন্নভাবে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। যেমন-গুগল এডসেন্সের বিজ্ঞাপন, অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং, প্রডাক্ট সেল,কন্টেন্ট রাইটিং সার্ভিস, ই-বুক সেল ইত্যাদি।

ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে 

ইউটিউব আজকাল শুধুমাত্র ভিডিও দেখার জায়গা নয়, বরং এটি হয়ে উঠেছে অনেকের জন্য আয়ের একটি প্রধান উৎস। আপনার যদি কোনো বিশেষ দক্ষতা, জ্ঞান বা ট্যালেন্ট থাকে, তাহলে আপনি সেগুলো ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে শেয়ার করে আয় করতে পারেন।

ইউটিউব থেকে আয় করার কয়েকটি উপায়: 

YouTube Partner Program: যখন আপনার চ্যানেলে নির্দিষ্ট ১ হাজার সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচটাইম হবে, তখন আপনি YouTube Partner Program-এ যোগদান করতে পারবেন। এতে আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানো হবে এবং আপনি সেই বিজ্ঞাপনের আয়ের একটি অংশ পাবেন।  

স্পনসরশিপ: যখন আপনার চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়বে, তখন বিভিন্ন কোম্পানি আপনার ভিডিওতে তাদের পণ্য বা সেবা প্রচার করার জন্য আপনাকে স্পনসর করতে পারে।

মার্চেন্ডাইজ বিক্রয়: আপনি আপনার চ্যানেলের নামে বিভিন্ন ধরনের পণ্য তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন। 

ডোনেশন: দর্শকরা আপনাকে সরাসরি ডোনেশন দিয়ে সাপোর্ট করতে পারে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: আপনি অন্য কোম্পানির পণ্য প্রচার করে বিক্রয় হলে কমিশন পেতে পারেন। 

মাইক্রোজব সাইটে কাজ করে - micro job site bangladesh

ঘরে বসে ছোট ছোট কাজ করে অনলাইনে চাকরি করতে চাইলে মাইক্রোজব সাইটে কাজ করে ইনকাম করতে পারেন। এখানে কাজগুলো খুবই সাধারণ মানের, যেমনঃ ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করা, ভিডিও দেখা, ফেসবুক পেজে লাইক ও ফলো করা, ইমেইল সাবমিট করা ইত্যাদি। যদি মনে করেন অনলাইন থেকে আপনার হাত খরচের টাকা বের করবেন তবে এই কাজগুলো আপনি করতে পারেন। বাংলাদেশের অনেক বেকার তরুণ/তরুণীরা এই কাজ করে। কয়েকটি বাংলাদেশী মাইক্রোজব সাইট হলো https://workedbd.com/, https://www.hiretalents.com/, https://dhakawork.com/ ইত্যাদি। আপনি এখান থেকে বাংলাদেশী পেমেন্ট মেথড বিকাশ,নগদ ও রকেটের মাধ্যেমে টাকা উত্তেলোন করতে পারবেন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং করে 

ডিজিটাল মার্কেটিং আজকের দিনে ব্যবসায়ের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। প্রতিটি ব্যবসা এখন অনলাইনে তাদের উপস্থিতি জানাতে চায়, এবং সেই কারণেই ডিজিটাল মার্কেটারদের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে জানেন এবং এতে দক্ষ হন, তাহলে আপনি ঘরে বসে অনলাইনে খুব ভালো আয় করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে কি কি কাজ জানতে হবে তা দেখ নিন। 

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে সফল হতে হলে যা যা জানতে হবে- 

SEO: সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ওয়েবসাইটকে শীর্ষে আনার কৌশল।

PPC: গুগল অ্যাডস, ফেসবুক অ্যাডস ইত্যাদি ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন চালানো।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে মার্কেটিং করা।

কনটেন্ট মার্কেটিং: ব্লগ পোস্ট, ভিডিও, ইনফোগ্রাফিক ইত্যাদি তৈরি করে দর্শকদের আকৃষ্ট করা।

ইমেইল মার্কেটিং: ইমেইলের মাধ্যমে গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ করা।

ওয়েব এনালাইটিক্স: ওয়েবসাইটের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করা।

ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি করে 

যদি আপনি ছবি তুলতে পছন্দ করেন তবে আপনি ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি করে  টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে ফটোগ্রাফি কিংবা ভিডিওগ্রাফির চাহিদা বেড়েই চলেছে। তাই আপনার যদি হাতে একটা ক্যামেরা থাকে তাহলে সেই ক্যামেরা দিয়ে আয়ের একটা উৎস তৈরি করতে পারেন। আপনি যে ছবিগুলো তুলতে পছন্দ করেন সেই ছবি আপনার ফেসবুক পেজে আপ্লোড করেন। আপনার ছবি বা ভিডিওগ্রাফি যখন মানুষ দেখবে তখন আপনার থেকে সবাই সার্ভিস নিতে চাইবে। এবার আপনি আপনার নিজের মত করে প্রতি ভিডিও বা ছবির জন্য আলাদা আলাদাভাবে টাকা চার্জ করতে পারেন। তাছাড়াও বর্তমানে  অনলাইনে ছবি বা ভিডিও বিক্রি করে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করা যায়। কয়েকটি ছবি বিক্রির ওয়েবসাইট হলো 500pix,suttestock,adobe,alamy ইত্যাদি। 

অনলাইনে নিজস্ব স্টোর দিয়ে  

আজকাল অনলাইনে নিজস্ব স্টোর খুলে ঘরে বসে আয় করা খুবই সহজ হয়ে উঠেছে। আপনার কাছে যদি কোনো পণ্য বা সেবা থাকে যা আপনি বিক্রি করতে চান, তাহলে ই-কমার্সের মাধ্যমে আপনি সারা বিশ্বে আপনার পণ্য পৌঁছে দিতে পারবেন। আপনি একটি ফেসবুক পেজ খুলে সেখানে আপনার প্রডাক্টের ছবি বা ভিডিও আপ্লোড করবেন। এরপর আপনার যখন পেজে অনেক রিচ হবে তখন অনেক কাস্টমার পাবেন। আর আপনি যদি আপনার অনলাইন ব্যবসার প্রচারণা বৃদ্ধি করতে চান তবে ফেসবুক বুস্ট করতে পারেন। আর প্রয়োজনে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 

ই-বুক সেল করে আয় 

ই-বুক বা ইলেকট্রনিক বই বিক্রি করে ঘরে বসে আয় করা একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি হয়ে উঠেছে। আপনার যদি লেখালেখির প্রতি আগ্রহ থাকে এবং কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে আপনার জ্ঞান থাকে, তাহলে ই-বুক লিখে বিক্রি করে আপনি ভালোই আয় করতে পারেন। ই-বুক বিক্রি করে বর্তমানে অনেকেই টাকা ইনকাম করছে। তাহলে আপনি কেন এই সুযোগ মিস করবেন! আপনি আজই লেখালেখি শুরু করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন,  ই-বুক লিখে বিক্রি করে আপনি ঘরে বসে একটি ভালো আয়ের উৎস তৈরি করতে পারেন। তবে সফল হতে হলে আপনাকে কঠিন পরিশ্রম করতে হবে এবং ধৈর্য ধরতে হবে।

অনলাইন সার্ভে করে 

আপনি কি ঘরে বসে অতিরিক্ত আয় করতে চান? অনলাইন সার্ভেতে অংশগ্রহণ করে আপনি সেই সুযোগটি পেতে পারেন। অনেক কোম্পানি তাদের পণ্য বা সেবার মান বুঝতে এবং গ্রাহকদের মতামত জানতে বিভিন্ন ধরনের সার্ভে পরিচালনা করে। এই সার্ভেগুলোতে অংশগ্রহণ করে আপনি কিছু অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। কয়েকটি সার্ভে সাইট হলো-Google Opinion Rewards,Swagbucks,Survey Junkie,Vindale Research ইত্যাদি। তবে, বাংলাদেশ থেক অনলাইন সার্ভে কাজ খুব কমই করা যায়। 

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয় 

ফেসবুক, শুধুমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম নয়, এটি আজকাল অনেকের জন্য আয়ের একটি উৎস হয়ে উঠেছে। আপনার যদি কোনো বিশেষ দক্ষতা, জ্ঞান বা ট্যালেন্ট থাকে, তাহলে আপনি একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করে তা থেকে ভালোই আয় করতে পারেন।

ফেসবুক পেজ থেকে কীভাবে টাকা ইনকাম করা যায়?

পেজ মনিটাইজেশন: যখন আপনার পেজটি যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়ে উঠবে, তখন ফেসবুক আপনাকে বিভিন্ন ধরনের মনিটাইজেশন অপশন দেবে। এর মধ্যে রয়েছে:

বিজ্ঞাপন: ফেসবুক আপনার পেজে বিজ্ঞাপন দেখাবে এবং আপনি সেই বিজ্ঞাপনের আয়ের একটি অংশ পাবেন।

স্টিকার: আপনি নিজস্ব স্টিকার তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।

ব্যাচ: আপনি নিজস্ব ব্যাচ তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।

স্পনসর্শিপ: যখন আপনার পেজটি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে, তখন বিভিন্ন কোম্পানি আপনার পেজে তাদের পণ্য বা সেবা প্রচার করার জন্য আপনাকে স্পনসর করতে পারে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: আপনি অন্য কোম্পানির পণ্য প্রচার করে বিক্রয় হলে কমিশন পেতে পারেন।

কোর্স বিক্রি: আপনার যদি কোনো বিশেষ দক্ষতা থাকে, তাহলে আপনি অনলাইন কোর্স তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।

ই-বুক বিক্রি: আপনি ই-বুক লিখে ফেসবুকের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারেন।

সার্ভিস বিক্রি: আপনি আপনার দক্ষতা ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস বিক্রি করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, গ্রাফিক ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং ইত্যাদি।

ঘরে বসে চাকরির সুযোগ  

আজকাল ঘরে বসে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরির বিভিন্ন সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে। ইন্টারনেটের বিস্তার এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের ব্যাপক ব্যবহারের ফলে ঘরে বসে চাকরির সুযোগ অনেক বেড়েছে। আপনি ঘরে বসে বিভিন্ন চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেখতে পারেন এবং চাকরির বিজ্ঞপ্তি দেখে চাকরি জন্য আবেদন করতে পারেন। তাছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আপনি বহু চাকরির সন্ধান পেতে পারেন।

শেষ কথা: ঘরে বসে অনলাইনে চাকরির উপায় 

ঘরে বসে অনলাইনে চাকরি করার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নিজের স্বপ্ন পূরণ করুন। তবে, সতর্ক থাকুন, অনলাইনে প্রতারণার শিকার হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। তাই, কোনো কাজ শুরু করার আগে ভালোভাবে খোঁজখবর নিন। আপনার সফলতা কামনা করি! আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে ঘরে বসে অনলাইনে চাকরির উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার করেছি। যদি এই পোস্টটি আপনাদের কাছে তথ্যবহুল মনে হয় তবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

বিজ্ঞাপন