নতুন ওয়েবসাইট খোলার নিয়ম ২০২৪
আপনি কি নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান? এটি এখন আর কোনো জটিল কাজ নয়! কেননা বর্তমানে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা খুবই সহজ। ওয়েবসাইটের মাধ্যেমে আপনি নিজের চিন্তা, অভিজ্ঞতা এবং তথ্য শেয়ার করতে পারন।
ওয়েবসাইট তৈরি কতা কেবল ব্যক্তিগত শখ নয়, বরং এটি একটি প্রফেশনাল এবং ব্যবসায়িক মাধ্যম হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। যদি আপনি একটি প্রফেশনাল ওয়েবসাইট খুলতে চান তবে আপনার ওয়েবসাইট সমন্ধে ধারণা রাখতে হবে। আজকের এই পোস্টটি ওয়েবসাইট কি? ব্লগ সাইট কি? কিভাবে ওয়েবসাইট বানাতে হয় এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করব। তাই এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল।
ওয়েবসাইট কি?
ওয়েবসাইট হল ইন্টারনেটের এমন এক জায়গা যেখানে আপনি বিভিন্ন তথ্য, ছবি, ভিডিও এবং অন্যান্য অনেক কিছু খুঁজে পেতে পারেন। এটি এক ধরনের অনলাইন ডায়রি বা ব্যক্তিগত জ্ঞান,অভিজ্ঞতা ও তথ্য শেয়ার করার মাধ্যেম। এটি একটি ওয়েব পেজ যা প্রতিনিয়মিত আপডেট করা হয়। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মালিকরা তাদের ওয়েবসাইটে নিজের মতামত, অভিজ্ঞতা, জ্ঞান, বা কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ে তথ্য শেয়ার করেন। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় অর্থ উপার্জনের সেরা মাধ্যেম হলো একটি ওয়েবসাইট।
ওয়েবসাইট খোলার নিয়ম - New Website Create
বর্তমানে একটি ওয়েবসাইট খোলা কঠিন কোন বিষয় নয়, বরং আপনার জ্ঞান,অভিজ্ঞতা, দক্ষতা,যোগ্যতা শেয়ার করার একটি অন্যতম দুর্দান্ত মাধ্যেম। একটি ওয়েবসাইট বিভিন্ন ধরনের হতে পারে।যেমনঃ ব্লগ ওয়েবসাইট, ট্রেডিং ওয়েবসাইট, ই-কমার্স ওয়েবসাইট, বিজনেস ওয়েবসাইট, পোর্টফলিও ওয়েবসাইট ইত্যাদি। এখন আপনি কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করছে। নিম্নে একটি ওয়েবসাইট খোলার সম্পূর্ণ গাইড লাইন দেওয়া হলো -
১. নিশ (বিষয়) সিলেক্ট করুন
একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার আগে সর্ব প্রথম একটি নির্দিষ্ট নিশ বা বিষয় সিলেক্ট করতে হবে। কেননা একটি সুনির্দিষ্ট নিশ ব্যতীত আপনি কখনোই প্রফেশনাল ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন না। সারা বিশ্বের প্রায় ৯০% ওয়েবসাইট ক্যারিয়ারে ব্যর্থ হয় শুধুমাত্র নিশ সিলেকশনে ভুল করায়। কেননা প্রথমে তারা অন্য ব্লগের ডিজাইন দেখে নিজেরা একই ডিজাইন,কন্টেন্ট বা অন্যন্য কিছু দেওয়ার চেষ্টা করে এতে করে সাইটের অনেক সমস্যা হয়। আপনার এমন নিশ সিলেক্ট করতে হবে, যাতে মানুষের অনেক বেশী ইন্টারেস্ট আছে। মনে করুন, আপনি ভ্রমণ করতে অনেক বেশী পছন্দ করেন, আপনি চাইলে আপনার ট্রাভেল বিষয়ক বিভিন্ন অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন।
২.একটি ওয়েবসাইট বিল্ডার (CMS) প্ল্যাটফর্ম সিলেক্ট করুন
Wordpress: সারা বিশ্বের সবচেয়ে বহুল জনপ্রিয় কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হলো ওয়ার্ডপ্রেস। এটিতে এমন সমস্ত কাস্টমাইজেশন সিস্টেম দেওয়া হয়েছে।যেগুলোর মাধ্যেম সহজেই ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন করা যায়। নতুনদের জন্য ওয়েবসাইট খোলার দুর্দান্ত একটি সহজ উপায় হলো Wordpress কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি করা।
Blogger: গুগলের একটি ফ্রি প্ল্যাটফর্ম হলো ব্লগার। নতুনদের জন্য এটি একটি ভালো প্ল্যাটফর্ম হবে। এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ। আপনি জাস্ট কয়েকটি অপশান ড্রাগ এবং ড্রপ করবেন এতে আপনার জন্য একটি পরিপূর্ণ ব্লগ বা প্ল্যাটফর্ম ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে যাবে। আমার মতে, যারা নতুন ওয়েবসাইট খুলতে চায় তারা ব্লগার প্ল্যাটফর্ম নিয়ে শুরু করা উচিত।
Medium: মিডিয়াম, এটি আর কেবল একটি ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম নয়; এটি একটি সম্প্রদায়, একটি মঞ্চ যেখানে লেখকরা তাদের কথা, চিন্তা এবং ধারণাগুলো বিশ্বের সামনে তুলে ধরতে পারেন। একই সাথে, পাঠকরা তাদের পছন্দের বিষয়গুলোতে গভীরভাবে আলোচনা করতে পারে।
Joomla: জুম্লা হল একটি খুব জনপ্রিয়, ওপেন-সোর্স কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS) যা ব্যবহার করে আপনি সহজেই একটি শক্তিশালী ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। এটি বিশেষ করে ছোট থেকে মাঝারি আকারের ব্যবসা এবং সংস্থার জন্য উপযুক্ত।
Squarespace: স্কোয়ারস্পেস হল একটি বিশেষ ধরনের ওয়েবসাইট নির্মাণের প্ল্যাটফর্ম যা এর সুন্দর ডিজাইন এবং ব্যবহার সহজতার জন্য বিখ্যাত। এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করে আপনি কোনো প্রোগ্রামিং জ্ঞান ছাড়াই একটি পেশাদার মানের ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন।
৩.একটি ডোমেইন হোস্টিং কিনুন
ওয়েবসাইটের জন্য নিশ এবং প্ল্যাটফর্ম সিলেক্ট করার পর আমাদের আর একটি করতে হবে, সেটি হলো আমাদের এই ওয়েবসাইটের জন্য একটি ঠিকানা বা ডোমেইন নির্বাচন করতে হবে, ডোমেইন হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা। যেমন- ahasan-tech.com. আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইন বা ঠিকানা নির্বাচন করার পর,এবার আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট এর ফাইলগুলো সংরক্ষণ করার জন্য একটি সার্ভা্রের প্রয়োজন হবে। আমরা সার্ভার-কে মূলত হোস্টিং নামে বেশী চিনে থাকি। জনপ্রিয় হোস্টিং প্রভাইডারগুলো হলো-
উপরোক্ত আলোচনায় বেশ কয়েকটি ডোমেইন- হোস্টিং প্রভাইডারের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। আপনার কাছে যে প্রভাইডার বিশ্বস্ত মনে হয় সেখান থেকে আপনি একটি ডোমেইন হোস্টিং ক্রয় করে আপনার ওয়েবসাইটে সেটআপ করতে পারেন।
৪. একটি সুন্দর থিম বা টেম্পলেট ইন্সটল করুন
আপনার ওয়েবসাইটে ডোমেইন-হোস্টিং সেটাপ করার পর এবার আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য একটি সুন্দর থিম ইনস্টল করতে হবে। থিম হলো আপনার ওয়েবসাইটের একটি পরিপূর্ণ চেহারা। থিম বা টেম্পলেট ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট দেখতে খারাপ লাগবে। আপনার ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তুর সাথে মিলিয়ে একটি আকর্ষণীয় থিম বেছে নিন। CMS এর থিম লাইব্রেরি থেকে আপনি বিনামূল্যে বা পেইড থিম ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি সব সময় চেষ্টা করবেন পেইড থিম ব্যবহার করতে পারেন। wordpress এর জন্য সবচেয়ে ভালো থিম হলো- Astra Theme. আর ব্লগের জন্য সবচেয়ে ভালো থিম হলো জেট থিম। যদি আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করেন ওয়েবসাইট তৈরি করেন তবে প্রয়োজনীয় বেশ কিছু প্লাগিন ইনস্টল করে নিবেন।
৫.আপনার ওয়েবসাইট কাস্টমাইজ করুন
আপনার ওয়েবসাইটে থিম/প্লাগিন ইনস্টল করা হলে এবার আপনার ওয়েবসাইট ভালোভাবে কাস্টমাইজেশন করতে হবে। আপনার ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন করার জন্য ব্লগের রং, ফন্ট, লোগো ইত্যাদি পরিবর্তন করে আপনার নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করতে পারবেন।
৬.কন্টেন্ট লিখুন ও পাবলিশ করতে শুরু করুন
আপনার ওয়েবসাইট সুন্দরভাবে কাস্টমাইজেশন করা হলে, আপনি এবার আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট হিসেবে বিভিন্ন ধরনের ব্লগ লিখতে পারেন ও পাব্লিশ করতে পারেন। ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য ব্লগ লিখার ধাপগুলো হলো Dashboard-posts-add new post- publish post। আপনার ব্লগ পোস্ট অবশ্যই তথ্যবহুল ও আকর্ষণীয় হতে হবে। কেননা নিম্নমানের ব্লগ পোস্ট সার্চ ইঞ্জিনে কখনোই র্যাংক করে না। তাই ব্লগ পোস্ট লেখার সময় আপনি যে বিষয়ে লিখতে চাচ্ছেন সেই বিষয় নিয়ে কিছুক্ষণ রিসার্চ করে নিবেন। এরপর ব্লগ লিখবেন তারপর পাব্লিশ করবেন।
৭.ওয়েবসাইট এসইও করুন
আপনার ওয়েবসাইটে বেশ কয়েকটি ব্লগপোস্ট সাবমিট করার পর এবার আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার জন্য এসইও করতে হবে। বর্তমানে ওয়েবসাইটে এসইও ছাড়া ভিজিটর আনা খুবই কষ্টকর। ওয়েবসাইটে কিংবা ব্লগ সাইটে তিনভাবে এসইও করা যেতে পারে। ওয়ানপেজ এসইও, অফপেজ এসইও ও টেকনিক্যাল এসইও। ব্লগ এসইও করার জন্য আপনাকে শুরুতে আপনার ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু অনুযায়ী কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে।
আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস হিসেবে Google Keyword Planner, Ahrefs, Semrush, Ubersuggest অনলাইন এসইও টুলস ব্যবহার করতে পারেন। আপনি গুগল বা অন্যন্য সার্চ ইঞ্জিনের কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে পারেন। সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ব্লগটি সহজে খুঁজে পেতে হলে নিয়মিত ব্লগে নতুন নতুন ব্লগ পোস্ট পাব্লিশ করা প্রয়োজন।
৮. ব্লগ পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন
আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার জন্য আপনার লেখা কন্টেন্টগুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে পারেন। আপনার আপনার ব্লগ পোস্ট গুলো ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম,টিকটক, ইউটিউব, এক্স, লিংকডিন, পিন্টাররেস্ট, কোয়ারাতে শেয়ার করতে পারেন। আপনার ব্লগ পোস্টগুলো সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। । তাই আপনার ওয়েবসাইট এর নিচে সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ারিং বাটন যুক্ত করতে পারেন। আপনার ব্লগটি যাতে আরো বেশি মানুষ দেখতে পায় তার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া, ফোরাম, ইমেইল মার্কেটিং ইত্যাদির মাধ্যমে প্রচার করতে পারেন।
৯.ওয়েবসাইট থেকে টাকা আয় করার জন্য মনিটাইজেশন করুন
ওয়েবসাইট থেকে টাকা আয় করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ । কেননা আপনি এত কষ্ট করে ইনভেষ্ট করে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করলেন, এখন যদি সেখান থেকে কোন বেনিফিট না হয় তাহলে আপনার সমস্ত কষ্ট সব বৃথা হয়ে যাবে। তাই ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার উপায় জানতে হবে। নিম্নে আলোচনা করা হলো-
- আপনি আপনার ওয়েবসাইটে প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
- আপনি যদি চান, ব্লগে Google Adsense এর Ads দিয়ে টাকা আয় করতে পারেন। বেশিরভাগ ব্লগার শুধুমাত্র অ্যাডসেন্স ব্যবহার করেন।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কমিশন উপার্জন করতে পারেন।
- আপনার ব্লগ থেকে আপনি একটি ইবুক প্রস্তুত করে এবং এটি ব্লগের মাধ্যমে বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আপনার অনুগত পাঠকরা অবশ্যই আপনার পণ্য কিনবেন।
- আপনার নিজের প্রডাক্ট বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
- আর্টিকেল সেবা বিক্রি করে ব্লগ থেকে ইনকাম করতে পারেন।
ওয়েবসাইট তৈরির ধাপসমূহ কি কি
একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা আজকাল আর কোনো জটিল কাজ নয়। সঠিক পদ্ধতি ও সরঞ্জাম ব্যবহার করে আপনি নিজেই একটি সুন্দর ও কার্যকরী ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক ওয়েবসাইট তৈরির ধাপসমূহ:
১. নিশ (বিষয়) সিলেক্ট করুন
২.একটি ওয়েবসাইট বিল্ডার (CMS) প্ল্যাটফর্ম সিলেক্ট করুন
৩.একটি ডোমেইন হোস্টিং কিনুন
৪.একটি সুন্দর থিম বা টেম্পলেট ইন্সটল করুন
৫.ওয়েবসাইট কাস্টমাইজ করুন
৬. ব্লগ লিখুন ও পাবলিশ করতে শুরু করুন
৭.ওয়েবসাইট এসইও করুন
৮.ব্লগ পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন
৯.ওয়েবসাইট থেকে টাকা আয় করার জন্য মনিটাইজেশন করুন
বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর সমূহ
ওয়েবসাইট খোলার নিয়ম এই বিষয় নিয়ে আপনার মনে অনেকগুলো প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছে। তবে চলুন জেনে নেই সেই সমস্ত সকল প্রশ্নের উত্তর গুলো-
ওয়েবসাইট থেকে কত টাকা ইনকাম করা যায়?
ব্লগ থেকে আয় করার সম্ভাবনা অনেক বেশি, তবে এটি কতটা হবে তা নির্ভর করবে বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর। যেমন: আপনি যদি গুগল এডসেন্স থেকে আয় করেন তবে আপনি মাসে ৩০ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়াও আপনি বিভিন্নভাবে মনিটাইশেন চালু করে আপনার ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ওয়েবসাইট তৈরির খরচ কত টাকা?
ওয়েবসাইট তৈরির খরচ কত হবে, তা নির্ধারণ করতে গিয়ে অনেকগুলো বিষয় বিবেচনা করতে হয়। এটি একদমই এমন নয় যে একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা বলে দেওয়া যাবে। কারণ খরচ নির্ভর করে আপনার ওয়েবসাইটের আকার, জটিলতা, এবং আপনি কী ধরনের ফিচার চান তার উপর। তবে সাধারণত একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে আনুমানিক ১০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে। তবে এই খরচ হবে আপনি কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করবেন তার উপর।
শেষ কথা: নতুন ওয়েবসাইট খোলার নিয়ম
বর্তমানে একটি ওয়েবসাইট খোলা জটিল কোন বিষয় নয়, বরং কয়েকটি ধাপ অতিক্রম করেলেই আপনি একটি পরিপূর্ণ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। উপরোক্ত আলোচনায় আজকে আমি আপনাদের সাথে ওয়েবসাইট খোলার নিয়ম, ব্লগ কি? কিভাবে ব্লগ সাইট বানাব?, ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। একটি ওয়েবসাইট তৈরির জন্য আপনার শুধুমাত্র একটি ডোমেইন, হোস্টিং এবং থিমের প্রয়োজন হবে। যদি এই পোস্টটি আপনার কাছে তথ্যবহুল মনে হয় তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। এছাড়াও আপনি নতুনদের জন্য সেরা ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম কোনটি এই পোস্টটি পড়তে পারেন। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url